মডেল কেঁওচিয়ার প্রত্যাশায় রিপন


সংবাদদাতা, সাতকানিয়া (চট্টগ্রাম) প্রকাশের সময় : ডিসেম্বর ২৭, ২০২০, ৭:৫৩ পূর্বাহ্ন / ৪৫৫
মডেল কেঁওচিয়ার প্রত্যাশায় রিপন
সাতকানিয়ার ১০নং কেঁওচিয়া ইউনিয়ন পরিষদের আসন্ন নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র  মনোনয়ন প্রত্যাশী জাতীয়তাবাদী আদর্শের পরিক্ষীত সৈনিক, কারানির্যাতিত রাজনৈতিক, সকলের সুপরিচিত, বিশিষ্ট সমাজসেবী এবং দক্ষিণ চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী বৃহত্তর ব্যবসায়ী সংগঠন কেরানীহাট প্রগতিশীল ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেডের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, কেঁওচিয়া ৭নং ওয়ার্ড় চেয়ারম্যান পাড়ার কৃতিসন্তান বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জাবেদ জাহাঙ্গীর রিপন জাবেদ জাহাঙ্গীর রিপন। তিনি কেরানীহাটের সুনামধন্য ব্যবসায়ী মরহুম হাজী নওশা মিয়া সওঃ এর নাতি এবং বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও কোম্পানি আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইলিয়াস এর সুযোগ্য পুত্র।
জাবেদ জাহাঙ্গীর রিপন বলেন, একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে সমাজের মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে থেকেছি সবসময়। পরোপকারকে জীবনের ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেছি। সামাজিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে মানুষের কাছে থাকার চেষ্টা করেছি। কাউকে দলীয় বিবেচনা নয়, আমার প্রাণের কেঁওচিয়াবাসি হিসেবে দেখেছি।আমার প্রতি দলমত নির্বিশেষে সকল মানুষের ভালবাসা ও আন্তরিকতা আমাকে অবিভূত করেছে। তাদের প্রতি আমার দায়িত্ব আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। আগামীতে তাদের জন্য আরো বেশি কিছু করতে চাই।
রিপন বলেন, মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে হাজারো বাধাঁর মুখে পড়েছি। অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে শত অপবাদ, জুলুম-নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে। তবুও নিজের অবস্থানে অনড় থেকেছি। অন্যায়ের সাথে আপোষ করিনি, করবোনা। মৌসুমী পাখির মতো হারিয়ে যাইনি।মানুষের পাশে ছিলাম, আছি- থাকবো ইনশাল্লাহ।
তিনি বলেন, দলের দু:সময়ে যারা তৃনমূল পর্যায়ে এবং স্থানীয়ভাবে দলকে সংগঠিত রাখতে সময়, শ্রম, মেধা দিয়ে কাজ করছেন তাদেরকে দল অবশ্যই মূল্যায়ন করবে বলে আমার বিশ্বাস। দলের নেতাকর্মী নিয়ে সব সময় সতর্কতার সাথে কাজ করে যাচ্ছি, দলের জন্য রাতদিন পরিশ্রম করছি, বারবার মামলা হামলার শিকার হয়েছি।অনেক বার কারাবরণ করতে হয়েছে। তবুও হাল ছাড়িনি। শত প্রলোভনেও জাতীয়তাবাদী আদর্শ থেকে একচুল পরিমাণও আদর্শচ্যুত হইনি। দলের সাথে বেঈমানি মুনাফেখি করিনি।তাই আমি আশাবাদী দল আমাকে অবশ্যই মূল্যায়ন করবে।
তিনি বলেন, অত্র ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনসাধারণের দোয়া ও ভালোবাসা এবং সহযোগিতা-সমর্থন নিয়ে একটি মডেল কেঁওচিয়া গড়ে তুলতে চাই।