চমেক হাসপাতাল মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম বলেন, চমেকের আরটিপিসিআর ল্যাবে দায়িত্বরত ছিলেন ডা. হাসান মুরাদ। এছাড়া তিনি মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রভাষক ছিলেন। করোনা আক্রান্ত হলে তিনি পার্কভিউ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। সেখানেই মৃত্যুবরণ করেন।
ডা. মোহাম্মদ হাসান মুরাদ চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের ৩৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি সাতকানিয়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা।
এ নিয়ে চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ১৩ জন চিকিৎসকের মৃত্যু হলো।
আপনার মতামত লিখুন :