এ ধরনের সমস্যা দূর করতে ইমো নিয়ে এসেছে নাম্বার ভেরিফিকেশন সিস্টেম, যাতে গ্রাহকের তথ্যের নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিত করা যায়। যদি কোনো ইমো একাউন্ট নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ইন্যাক্টিভ থাকে তাহলে যে নাম্বার দিয়ে ঐ একাউন্ট খোলা হয়েছে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে অনিবন্ধিত হয়ে যাবে। তাই, টেলিকম কোম্পানি নতুন কোনো গ্রাহককে পরিত্যাক্ত নম্বরটি দিলেও তথ্য পাচারের ঝুঁকি আর থাকছে না।
যদি মোবাইলের সঙ্গে সংযুক্ত ইমো একাউন্ট ফোন নম্বরের সঙ্গে মিল না থাকে তবে নতুন ফোন নম্বরে পুরাতন ইমো একাউন্ট চালু রাখার ব্যাপারে গ্রাহককে সুযোগ দেওয়া হবে।
ইমো ব্যবহারকারীদের একাউন্ট সুরক্ষা এবং গোপনীয়তা রক্ষার জন্য একটি নতুন পদ্ধতি চালু করেছে। বিস্তৃত সুরক্ষা পদ্ধতির কারণে ইমো ইউজার যে নম্বরটির ব্যবহার করছে তার সঙ্গে ফোনে ব্যবহৃত একাউন্টটি সংযুক্ত রয়েছে কি না তা ইমো শনাক্ত করতে পারবে। অন্যথায়, ব্যবহারকারীর বর্তমান মোবাইল নম্বরটিতে পরিবর্তিত হওয়ার জন্য অ্যাপটিতে অনুরোধ জানানো হবে।
ইমো’র নতুন ভেরিফিকেশন সিস্টেমের কারণে সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীরা নিরাপদ ম্যাসেজিং অ্যাপ উপভোগ করতে যাচ্ছেন। তাই এখন বাংলাদেশি নেটিজেনরা একেবারে নতুন অভিজ্ঞতায় বিশ্বস্ত যোগাযোগ মাধ্যমে যুক্ত থাকতে পারবে পুরো পৃথিবীর সঙ্গে।
আপনার মতামত লিখুন :